মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা

আধুনিক বিজ্ঞানের একটি চমৎকার আবিষ্কার হলো মোবাইল ফোন। দ্রুত যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে মোবাইল ফোন সবার কাছে জনপ্রিয়। জার্মানিতে প্রথম মোবাইল ফোনের ব্যবহার শুরু হয় 1996 সালে। মোবাইল ফোনের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি অনেক অপকারিতা রয়েছে। সেগুলি নিচে আলোচনা করা হল।

উপকারিতা

১. যোগাযোগ ব্যবস্থায় মোবাইল ফোন যুগান্তকারী পরীবর্তন এনেছে।

২. গতিশীল মানবজীবন নিশ্চীত করতে এটি অত্যাবশ্যকীয় যোগাযোগ মাধ্যমে পরিনত হয়েছে।

৩. দূর-দূরান্তে অবস্থিত মানুষের সার্বিক পরিস্থিতি সম্পর্কে মুহূর্তের মধ্যে অবহিত হওয়া যায় এই যন্ত্রের মাধ্যম ।

৪.  বর্তমান উন্নত ও আকর্ষনীয় মোবাইলগুলোতে গান শোনা, সিনেমা দেখা ছবি তোলা, ইন্টারনেট ব্রাউজিং প্রভৃতি ফাংশন অন্তভুক্ত করা হয়েছে ।

৫.  এটি সহজে বহনযোগ্য হওয়ায় সব সময় কাছে রাখা যায়।

অপকারিতা

১. মোবাইল ফোন অনেক ক্ষেত্রেই বিনোদনের মাধ্যমে হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে এতে বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের পড়া- শোনার ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে ।

২. এছাড়া এর অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে বেড়িয়েশনের মাত্রা বেড়ে চলেছে -এই রেডিয়েশন মানবদেহের স্নায়ুতন্ত্র, মস্তিষ্ক চোখ প্রভৃতিতে ক্রিয়া করে অপূরণীয় ক্ষতিসাধন করছে।

FAQ:- মোবাইল ফোনের উপকারিতা ও অপকারিতা

1. মোবাইল ফোনের জনক কে?

মোবাইল ফোনের জনক মার্টিন কুপার।

2. দিনে কত ঘন্টা মোবাইল ব্যবহার করা উচিত?

সারা দিনে ৩-৪ ঘন্টা মোবাইল ব্যবহার করা উচিত।

3. মোবাইল ফোনের গুরুত্ব কি?

যোগাযোগ ব্যবস্থার অন্যতম হাতিয়ার হলো মোবাইল ফোন এছাড়া মোবাইল ফোন মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে সহজ করে তুলেছে৷

আরও দেখুনঃ

বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব

কম্পিউটার রচনা

মোবাইল ফোন রচনা

Leave a Comment