নমস্কার বন্ধুরা, আজ আমরা পাখি রচনা নিয়ে বর্ণনা করছি আশা রাখছি সবার ভালো লাগবে।
ভূমিকা
পৃথিবীতে নানা বর্ণের, নানা আকারের পাখি দেখা যায় কিন্তু তাদের চেহারায় ও ডাকে পার্থক্য থাকে। পাখিদের শরীরের ডানাই প্রধান জিনিস যার সাহায্যে খোলা নীল আকাশে ডানা মেলে উড়ে বেড়ায়।
বর্ণনা
এদের দুটি চোখ, দুটি ঠোঁট, দুটি পা এবং একটি লেজ থাকে। এদের শরীর নরম পালকে ঢাকা থাকে।এরা বনে-জঙ্গলে, গাছে গাছে এবং ঘরের কোনেও বাস করে।
শ্রেণিবিভাগ
পাখিদের দুইভাগে ভাগ করা যায় – গৃহপালিত ও বন্য। গৃহে যাওয়া আসা করে অথবা অনেকে পোষে এমন সব পাখি হল ময়না, টিয়া, তোতা, বুলবুলি, শানিক, কাকাতুয়া, চড়াই, পায়রা, কোকিল প্রভৃতি। এরা গাছে গাছে ঘোরে, কখনো কখনো চড়াই এসে মানুষের বাসগৃহে বাসা বেঁধে ডিম পাড়ে।
উপকারিতা
হাঁস-মুরগি ডিম পেড়ে মানুষের খাদ্য জোগায় তাই অনেকেই এদের বাড়িতে পোষে, শকুন, ময়ূর, প্যাঁচা, চিল প্রভৃতি আকারে বড় পাখি। এদের সাধারণত বনে-জঙ্গলে দেখা যায়। কাক সর্বত্র দেখা যায়। পাখিরা সাধারণত ফলমূল খেয়ে থাকে, তবে অনেক পাখি মাংস অথবা জজ্জাল থেকে মানুষের ফেলে দেওয়া খাবারের টুকরো খায়।
উপসংহার
আগেকার দিনে যখন ডাকপিয়ন ছিলনা তখন পাখি – বিশেষ করে পায়রা ঠোঁটে করে চিঠি নিয়ে উড়ে গিয়ে ঠিক জায়গায়, ঠিক মানুষের হাতে পৌঁছে দিয়ে আসত। পাখি আমাদের কোনো অপকার করে না। তাদের মুক্ত আকাশে স্বাধীনভাবে উড়তে দেওয়া মানুষের কর্তব্য।
আরও দেখুনঃ